প্রশ্নফাঁস রোধে ইন্টারনেটের গতি কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত একটি ‘স্টুপিড সিদ্ধান্ত’ বলে মন্তব্য বিশেষজ্ঞদের। এটা দিয়ে কোনো সমাধানও আসবে বলে মনে করছেন না তারা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক বলেন, প্রশ্নফাঁস রোধে ইন্টারনেটের গতি কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত একটি ‘স্টুপিড সিদ্ধান্ত’ হবে। দেশকে কি তারা উল্টোপথে নিয়ে যেতে চায়। দেশ আরো বেশি ডিজিটাল হবে, ইন্টারনেটের গতি আরো বাড়বে। সেটা রেখেই কিভাবে প্রশ্নফাঁস রোধ করা যায় সেটা দেখতে হবে। পাশের দেশ ভারতে ডিজিটাল অবস্থা চলে, পাকিস্তানও ডিজিটাল। কিন্তু সেখানে তো প্রশ্নফাঁস হচ্ছে না। তাহলে বাংলাদেশে কেন বারবার হবে। সেটা রোধে ব্যবস্থা নিতে হবে। মূল কথা হচ্ছে দেশকে ডিজিটালও করতে হবে, সঙ্গে প্রশ্নপত্র ফাঁসও রুখতে হবে। সেটা নিশ্চিত করতে হবে।
Read More News
সমস্যা সমাধানে এই শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করে বলেন, এই শিক্ষামন্ত্রী দুর্নীতিগ্রস্ততার দায়ে দায়ী। তার প্রমাণ তার ব্যক্তিগত সহকারীরাও দুর্নীতির দায়ে আটক হন। এই শিক্ষামন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে হবে সেখানে একজন যোগ্য শিক্ষামন্ত্রী নিতে হবে। দায়িত্ব দেওয়া আছে তাকে সরে যেতে হবে তাহলে সমস্যা সমাধান হবে। এমনটা আর কোনোদেশে হয়না।
CoinWan Latest Banlga Newspaper