গুনেগুনে পানামার জালে ৬ গোল দিয়েছে ইংলিশ স্ট্রাইকাররা। ইংলিশ স্ট্রাইকার হ্যারি কেইনের গোল বন্যায় উড়ে গেছে দুর্বল পানামা। অন্যদিকে একটি মাত্র গোল শোধ করেন পানামা।
খেলার শুরু থেকেই আক্রমণাত্ম ফুটবল খেলা ইংল্যান্ডের গোলের দেখা পেতে বেশি অপেক্ষা করতে হয়নি। ৮ মিনেই স্টোনসের গোলে এগিয়ে যায় ইংলিশরা।
২০ মিনিটে লিঙ্গার্ডকে বক্সে মধ্যে ফাউল করেন পানামা ডিফেন্ডার এসকোবার। পেনাল্টি থেকে গোল করে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন হ্যারি কেন।
৩৬ মিনিটে রাহিম স্টারলিংয়ের অ্যাসিস্টে গোল করে স্কোর বোর্ড ৩-০ করেন লিঙ্গার্ড। একের পর এক গোলে ছন্নছাড়া পানামা ডিফেন্সের দুর্বলতা পুরোপুরি কাজে লাগিয়ে ৪০ মিনিটে গোল করেন স্টোনস।
প্রথমার্ধের ৪৫ মিনিটে দ্বিতীয় বারের মতো পেনাল্টি থেকে লক্ষ্যভেদ করেন হ্যারি কেন।
বিরতি থেকে ফিরে বেশ ভালোই প্রতিরোধ গড়েছিলো পানামা। বেশ কিছু ভালো আক্রমণও শানিয়েছিলো ইংলিশ রক্ষণে। এরমধ্যে ৬২ মিনিটে হ্যারি কেনের হ্যাট্রিকে ব্যবধান দাঁড়ায় ৬-০। গোলটিতে অবশ্য কেনের কৃতিত্ব খুব বেশি ছিলো না। লুফটাস চিকের গোল বরাবর শট কেনের পায়ের পেছনে লেগে জালে ঢুকে যায়। কেন হয়তো সচেতনই ছিলেন না গোলটির বিষয়ে।
তবে খেলার দ্বিতীয়ার্ধে কিছুটা গতি বাড়ায় পানামা। সর্বশেষ ৭৮ মিনিটে দলের পক্ষ হয়ে ফিলিপ ব্যালয় পানামার হয়ে একটি গোল শোধ করেন।