বিমান থেকে নামার পর বিদেশ ফেরত যাত্রীদের শরীরের তাপমাত্রা মাপার স্বয়ংক্রীয় যন্ত্র থার্মাল স্ক্যানারের ভিতর থেকে প্রবেশ করানো হচ্ছে ইমিগ্রেশনে। যেখানে পাশেই থাকা বিরাট মনিটরে যাত্রীদের শরীরের তাপমাত্রা ভেসে উঠছে। তবে কোন যাত্রীর শরীরের তাপমাত্রা ১০০ র বেশী হলে মনিটরের পাশাপাশি অডিওর মাধ্যমে তা সিগন্যাল দিবে।
মূলত করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত শনাক্তে হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে নেয়া হয়েছে এমন ব্যবস্থা। কেউ বিষয়টিকে ইতিবাচক বললেও অনেক যাত্রী করোনা শনাক্তের নামে যাত্রীদের হয়রানি করা হচ্ছে বলে দাবি করলেন। তারা বলেন, এখানে সময় ক্ষেপন হচ্ছে। লাইনে দাঁড়াতে হচ্ছে। কিন্তু নামমাত্র করোনা ভাইরাসের চেক হচ্ছে। সেস্টেম খুব বাজে।
বিমান বন্দর কর্তৃপক্ষ জানান, চারটি স্ক্যানার থাকলেও বর্তমানে সচল আছে দুটি। এছাড়া স্ক্যানারের মাধ্যমে তাপমাত্রা ১০০ ক বেশী হওয়ায় ইতালি ফেরত এক যাত্রীকে হাসপাতালে কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান তারা। হযরত শাহজালাল বিমান বন্দরের পরিচালক এ এইচ এম তৌহিদ উল আহসান বলেন, একটু সময় তো লাগবেই। সুতরাং যাত্রীরা যদি ধৈর্য্য সহকারে সহযোগিতা করে তবে ঠিকভাবেই আমাদের স্বাস্থ্যকর্মীরা তাদের পরীক্ষা করতে পারবে।
করোনার উপসর্গ না থাকলেও বিদেশ ফেরত সকল যাত্রীদের কমপক্ষে ১৪ দিন নিজ বাসায় কোয়ারেন্টাইনে থাকার পরামর্শ দিলেন বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।
CoinWan Latest Banlga Newspaper