স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ভিকারুননিসা নূন স্কুল ও কলেজ ভর্তি বাণিজ্য, নানা অজুহাতে অতিরিক্ত ফি আদায়, অভিভাবকদের সঙ্গে নেতিবাচক আচরণসহ নানা অনিয়মে এবার আলোচনায়। অভিভাবকদের অভিযোগ, দিনের পর দিন অধ্যক্ষ ও গভর্নিং বডির সভাপতির একক কর্তৃত্বের কারণে স্বেচ্ছাচারী প্রতিষ্ঠানে রুপ নিয়েছে স্কুলটি।
Read More News
এছাড়া অভিযুক্ত তিন শিক্ষকের মধ্যে দুইজন এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকায় হতাশা ও ক্ষোভ প্রকাশ করছেন তারা।
তাদের মতে, যে শিক্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে তার চেয়ে পলাতক দুই শিক্ষক ঘটনার চেয়ে বেশি সম্পৃক্ত। এদিকে টানা আন্দোলনের পর স্বাভাবিক হয়েছে প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষা কার্যক্রম।
নানা অনিয়ম নিয়ে আজও(শুক্রবার) প্রতিবাদ মুখর ছিল অভিভাবকরা। তারা বলেন, একটি ছাত্রীকে টিসি দিয়ে বের করে দিলে, আরেকটি ছাত্রী ভর্তি করা যাবে। তাহলে নগদে ১০ লাখ টাকা আয় হয়ে যাবে।
অভিভাবকরা আরো বলেন, প্রতিটি সেশনে ৭০ জন থাকার কথা। সেখানে ১০০-১১০ জন ভর্তি হচ্ছে। এটা কিভাবে সম্ভব? এটা ভর্তি বাণিজ্য হয়েছে তা না হলে কিভাবে হলো।
তারা বলেন, এদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করা যায়। কিন্তু ভিকারুননেসা স্কুলের প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে দেখা করা দুষ্কর।
অভিভাবকরা বলেন, আমাদের আশা এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত হবে। আসামিরা যাতে আদালতে হাজির হোন। আর ছাত্রী এবং শিক্ষকদের মধ্যকার দূরত্ব যাতে দূর হয়।